' দঙ্গল ' সিনেমার সুবাদে, গীতা, ববিতা ফোগটের নাম আমরা সবাই জেনেছি। গোটা সিনেমা জুড়ে তাদের স্ট্রাগল, এচিভমেন্ট দেখানো হয়েছে। ভারতীয় কুস্তির ইতিহাসে উজ্জ্বল নাম গীতা ও ববিতা ফোগট। আজকে আরো একটি নাম উঠে এসেছে সেই ফোগট পরিবার থেকেই। তবে এটা হতাশার খবর। রীতিকা ফোগট। গীতা, ববিতা ফোগটের তুতো বোন রীতিকা। তিনিও কুস্তিগীর ছিলেন। মাত্র ১৭ বছর বয়স। আত্মঘাতী।
ছবি : সংগৃহিত |
পুলিশের অনুমান, তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। যদিও ঘটনাটি তদন্তাধীন। মৃত্যুর সময় তিনি তাঁর আত্মীয়, গীতা, ববিতা ফোগটের বাবা, দ্রোণাচার্য পুরস্কারে সম্মানিত মহাবীর ফোগট এর বাড়ি ছিলেন। মহাবীর ফোগটের কাছেই তিনি প্রশিক্ষণ নিতেন। ভরতপুরে একটি কুস্তি প্রতিযোগিতার ফাইনালে পরাস্ত হওয়ার পরেই তিনি আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান। মাত্র ১ পয়েন্টের জন্য পরাস্ত হন তিনি।
এই অল্প বয়সেই তিনি স্বক্ষেত্রে যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করেছিল। তবুও শুধু মাত্র একটা প্রতিযোগিতায় হারার জন্যই কি তিনি আত্মঘাতী (যদিও ঘটনাটি তদন্তাধীন) হলেন ? নাকি দিদিদের (গীতা,ববিতা ফোগট) বিখ্যাত হয়ে যাওয়াটা তার কাছে হীনমন্যতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল ? আর তাই 'একটা ' প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়াটা তার কাছে জীবন যুদ্ধে হেরে যাবার সমান মনে হল ?
তথ্য ঋণ : আনন্দবাজার পত্রিকা, The Times of India
0 মন্তব্যসমূহ
আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করে !